Login বাংলা
সোমবার, জানুয়ারী 25, 2021
ভাইফোঁটায় অনলাইন মিঠাই !
দুর্গাপুজো কার্নিভাল ২০১৯
স্কুপি পোস্ট শারদ সম্মান ২০১৯
ব্যতিক্রমী অথচ একটু অন্য রকমের খবর পরিবেশনের শপথ নিয়ে মহালয়ার
‘ওরে নবমী নিশি, না হইও রে অবসান’
পরের বছর কবে দুর্গাপুজো সেটা এক বছর আগে থেকেই দেখে
তিনি এখন শুধু অভিনেত্রী নন, সাংসদও। চরম ব্যস্ত। তবে পুজো বলে কথা। আবার তিনি জৈন পরিবারে গৃহিনী। অষ্টমীর দিন তাই
মহানবমীর সকাল থেকেই মণ্ডপে মণ্ডপে শুরু হয়েছে দেবীর আরাধনা। সকাল-সকাল পুজোমণ্ডপে যেতে শুরু করেছেন দর্শনার্থীরাও। কারণ সোমবারই পুজোর শেষ দিন,
কলকাতার বহু পুরনো বাড়ির পুজো মল্লিক বাড়ির দুর্গাপুজো। এবারও নিজের বাড়ির পুজোতে দায়িত্ব নিয়েই কাজ করছেন টলিউড অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিক
থিমপুজোর ভিড়ে কিছুটা হলেও ব্যতিক্রমী কসবার পূর্বাচল শক্তিসংঘ। এবার তাদের থিম ‘ছোট পুজোর বড় সমস্যা’। মাত্র ১১ বছরের পুজো। মণ্ডপ
থিমের চমক তো অনেকেই দেখান। তা বলে দুর্গামণ্ডপে ঢোকার আগে আস্ত ‘হরর শো’! আজ্ঞে হ্যাঁ। সেটাই করে দেখিয়েছে সন্তোষপুর সর্বজনীন
জয়সূর্য ঘোষ প্রতিটি শিশুমন সর্বদা চায় কিছু একটা নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে। তখন তাঁর সর্বক্ষণের সাথী সেই হাতের কাছের খেলনা যা
জয়ন্ত ঘোষ ভারতের এক প্রত্যন্ত রাজ্য মেঘালয়। খাসি, জয়ন্তিয়া, গারো, এই তিন পাহাড়ে ঘেরা গিরিরাজ্য। ১৯২৪ সালে সেখানেই স্বামী প্রভানন্দজী অর্থাৎ
আজও বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের গলায় মহালয়া শুনে শারদীয়া শুরু হয় বাঙালির। কটা দিনের জন্য হলেও বাঁধ ভাঙে সাবেকিয়ানার আবেগের। তবে বদল
বিয়ের পর প্রথম পুজো টলিউড দিভা পুজোয় নুসরৎ জাহানের। তাই কোনটা ছেড়ে কোনটা করবেন, ভেবেই পাচ্ছেন না। কিন্তু তা বললে
জয়ন্ত ঘোষ ১৯০১ সাল।বিশ্ববন্দিত স্বামী বিবেকানন্দ তখন সশরীরে আছেন। তাঁর স্বপ্নের বেলুড় মঠ সবে তৈরি হয়েছে। ১৯৯৭ সালে। সেখানে হবে জগজ্জননী
জয়ন্ত ঘোষ সন্ধিপুজো মানে সন্ধিক্ষণের পুজো। দুর্গাপুজোর নির্ঘন্ট অনুযায়ী অষ্টমী তিথির অন্তিম দণ্ড এবং নবমী তিথির সূচনা দণ্ডের সন্ধিক্ষণে যে বিশেষ