একা করোনায় রক্ষে নেই, কঙ্গো জ্বর নয়া দোসর। করোনা সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি হয়েছে মহারাষ্ট্রেই। ভারতে করোনা সংক্রমণের পরিস্থিতি এখনও নিয়ন্ত্রণে নয়। এর মধ্যে ক্রিমিয়ান কঙ্গো হেমোরেজিক ফিভার ( সিসিএইচএফ ) বা কঙ্গো জ্বরের সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পালঘর জেলায় গবাদিপশুর থেকে কঙ্গো জ্বরের সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কায় মহারাষ্ট্র সরকার সতর্কতা জারি করেছে। পশুপালক, পশুপালন দফতরের আধিকারিক এবং মাংস বিক্রেতাদের বিশেষভাবে সতর্কতা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পশুদের শরীরে এক ধরনের এঁটুলে পোকার থেকে কঙ্গো জ্বরের সংক্রমণ ঘটে এবং সংক্রমিত সেই পশুর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তির শরীরেও সংক্রমণ ছড়ায়।
১৯৭৬ সালে কঙ্গোর ইবোলা নদীর ধারে এই সংক্রমণ ছড়ায়। তারও আগে ১৯৪৪ সালে ক্রিমিয়ায় গবাদিপশুর শরীরে এঁটুলে পোকা থেকে এই জ্বরের সংক্রমণ হয়েছিল। এই জ্বরে চোখ বা শরীরের অন্যান্য অংশ থেকে রক্তক্ষরণ হয়। এই রোগের মৃত্যুহার ৪০ শতাংশ। যদিও কোনও টিকা এখনও আবিষ্কার হয়নি।
মন্তব্য - আলোচনায় যোগ দিন 0 মন্তব্য | প্রবেশ করুন