১৯৬০ সালের ৩০ অক্টবর, আর্জেন্টিনার বুয়নেস অ্যারোজের লানুসে এক গরীব পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন দিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা।
2/13
পিতা দিয়েগো মারাদোনা ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার গুয়ারানি সম্প্রদায়ের। এবং মা ডালমা সালভাদোরা ফ্রাঙ্কো ছিলেন ইতালিয়ান।
3/13
আর্জেন্টিনা নামক লাতিন এই দেশটিকে যখন অনেকেই চেনেন না, ঠিক সেই ছোট দেশটিকে গোটা বিশ্ব চিনেছিল একটি জার্সির নম্বরে।
4/13
৫ ফুট ৫ ইঞ্চি উচ্চতায় আকাশী সাদার উপর কালো দিয়ে লেখা ১০ নম্বর জার্সিধারীর পায়ে যখন ফুটবল পড়তো, গোটা বিশ্ব তখন অপেক্ষায় থাকতো ম্যাজিকের।
5/13
১৯৭৬ সালে আর্জেন্টিনোস জুনিয়ারের হয়ে প্রথম জাতীয় খেলায় আবির্ভাব ঘটে ‘বাঁ পায়ের ভগবানের’। এরপর পুরোটাই ইতিহাস। মাঠের প্রতিটা সবুজ ঘাসে লেখা রয়েছে বাঁ পায়ের জাদুর গল্প।
6/13
১৯৭৯ সালে দেশের জার্সি গায়ে প্রথম ট্রফি ওঠে ফুটবল মহারাজের হাতে। অনুর্দ্ধ ১৯ বিশ্বকাপে দিয়েগোর বাঁ পায়ের জাদুতে জয়ী হয় আর্জেন্টিনা
7/13
তবে গোটা বিশ্বের কাছে ফুটবল ভগবানের তকমা মিলেছিল ১৯৮৬ সালে। পাঁচজনকে ডজ করে গোল হোক বা বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ভগবানের হাতের গোল। চোখের পলক না ফেলে দেকেছিল গোটা বিশ্ব।
8/13
কলঙ্ক পিছু ছাড়েনি ফুটবল মহারাজের। বাঁ পায়ের জাদুকরের গায়ে লেগেছিল ড্রাগের কলঙ্ক। ১৯৯০ সালের বিশ্বকাপ থেকেই ড্রাগের নেশায় আসক্ত হয়ে পরেছিলেন তিনি।
9/13
শুধু ফুটবলার হিসাবে তাকে আক্ষায়িত করা ভুল হবে। ২০০৬ সালে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপে খারাপ পারফর্মেন্সের পরে ২০০৮ সালে জাতীয় দলের কোচের দায়ীত্ব নেন দিয়েগো।
10/13
তাঁর কোচিংয়ের অধীনেই ২০১০ সালের বিশ্বকাপে নজিরবিহীন পারফর্মেন্স দেয় মেসি ব্রিগেড।
11/13
১৯৮৪ সালের ক্লাউদিয়া ভিলাফেনের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন মারাদোনা।
12/13
১৯৮৭ সালে তাদের প্রথম সন্তান ডালমা নেরিয়া জন্মগ্রহণ করে। দিতীয় সন্তান জিয়ানিন্না ডিনোরাহ ১৯৮৯ সালে জন্মগ্রহণ করে
13/13
২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর নিজের বাড়িতেই শেষ নিস্বাস ত্যাগ করেন ফুটবল মহারাজ। মৃত্যুর আগে তার শেষ কথা ছিল ‘আই ফিল সিক’। দিয়েগোর মৃত্যুতে শোকের ছায়া ফুটবল মহলে।